আপনার বর্তমান এবং ভবিষ্যত স্বাস্থ্যের জন্য একটি সঠিক পদক্ষেপ নিন। সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর “খেজুর বাদাম বরফি” আপনার খাদ্যাভ্যাসে একটি বিশেষ সংযোজন হবে, ইনশাআল্লাহ্!
☎️ 01971-814343
কেন খাবেন খেজুর বাদাম বরফি?
প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি।
🌰
খেতে খুবই সুস্বাদু
🥜
প্রাকৃতিক পুষ্টিকর।
💪
শক্তিশালী প্রোটিনের উৎস।
🥛
ভিটামিন এ ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ।
🧀
শরীরের চর্বি নিয়ন্ত্রণ করে।
🥗
ক্যালসিয়াম, আয়রন ও
ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস।
💔
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
💪
শক্তিশালী এনার্জি বুষ্টার।
🧠
মস্তিষ্কের কাজকর্ম উন্নত করে।
📝
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
🧒👴
শিশু থেকে বৃদ্ধ, যে কেউ খেয়েই মুগ্ধ
গর্ভকালীন সময়ে অন্যান্য খাদ্য তালিকার সাথে কেন খেজুর বাদাম খাওয়া উচিত?
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে, যা হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে এবং অ্যানিমিয়া প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভাবস্থায়, ক্রমবর্ধমান শিশু এবং প্লাসেন্টাকে সমর্থন করার জন্য শরীরের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পায়।
আয়রন রক্তে সুস্থ অক্সিজেনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি কমায়, ফলে মা এবং শিশু উভয়ই পর্যাপ্ত অক্সিজেন গ্রহণ করে, ক্লান্তি হ্রাস করে এবং শক্তির মাত্রা বাড়ায়।
খেজুর হজমের ক্ষেত্রে সাহায্যে করে।
এতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার রয়েছে।
যা নিয়মিত মলত্যাগে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
আল্লাহ্ সুবহানাহু তায়ালা খেজুরগুলিতে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক চিনি দিয়ে তৈরি করেছেন।
এই প্রাকৃতিক শক্তি বৃদ্ধি গর্ভবতী মহিলাদের ক্লান্তি মোকাবেলা করতে এবং সারা দিন সক্রিয় এবং সতেজ থাকতে সাহায্য করে।
বাদামে অত্যাবশ্যকীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা শিশুর মস্তিষ্ক ও চোখের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভাবস্থায় বাদাম খাওয়া অনাগত সন্তানের ব্রেইন ডেভলপমেন্ট কার্যকারিতা এবং দৃষ্টিশক্তি বিকাশে অবদান রাখতে পারে।
বাদাম স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ, যা শক্তির একটি স্থির উৎস প্রদান করে।
এটি গর্ভবতী মহিলাদের সারা দিন স্থিতিশীল শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, ক্লান্তি হ্রাস করে এবং তাদের সক্রিয় রাখে।
খেজুরে বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যেমন ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক অ্যাসিড। এই যৌগগুলি শরীরকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোষের ক্ষতি প্রতিরোধে, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে এবং একটি সুস্থ ইমিউন সিস্টেমকে সমর্থন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাদাম ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের একটি ভাল উৎস, যা মা এবং শিশু উভয়ের জন্য শক্তিশালী হাড় এবং দাঁত বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয়।
এই খনিজগুলির পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ শিশুর হাড়ের বিকাশে সহায়তা করে এবং মায়ের হাড়ের ঘনত্বের ক্ষতি রোধ করতে সহায়তা করে।
বাদাম ভিটামিন ই সমৃদ্ধ একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
গর্ভাবস্থায় মা এবং বিকাশমান শিশু উভয়কে সংক্রমণ এবং অসুস্থতা থেকে রক্ষা করার জন্য একটি শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেম।
বাদামে লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে,যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং স্পাইক প্রতিরোধে সহায়তা করে।
গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে থাকা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী, রক্তে শর্করার আরও ভাল নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করে।
বাদাম খারাপ এলডিএল কোলেস্টেরল কমিয়ে এবং ভালো এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
বাদাম নিয়মিত সেবনে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য সমর্থন করে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।
খেজুর বাদাম বরফি খাওয়ার উপকারীতা
শরীরের স্বাস্থ্যকর অবস্থা বজায় রাখে।
✅ শরীরকে শক্তিশালী করে তুলে।
নিয়ন্ত্রিত ওজন বাড়ানোর মাধ্যম।
✅ চর্বি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
হাড়ের স্থিতি উন্নত করে।
✅ হাড় এবং মাংসপেশীর উন্নতি করে।
নিউরোলজিকাল সমস্যায় সাহায্য করে।
✅ মস্তিষ্কের কার্যকলাপে ভূমিকা পালন করে।
শ্বাসকষ্ট মোকাবেলা করে।
✅ হার্টের কার্যক্রম সুষ্ঠভাবে বজায় রাখে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।
✅ এসিডিটি সমস্যা দূর করে।
ত্বকের গুণগত অবস্থা উন্নত করে।
চুলের স্বাস্থ্যগত উন্নতি এবং চুল পড়া রোধ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
শরীরে রক্ত বৃদ্ধি করে।